বিয়ে আপনার, দায়িত্ব আমাদের

Landing page down arrow

কিভাবে আপনি জীবনসঙ্গী খুঁজবেন?

  • tick markরেজিস্টার করুন নিজের বা পরিচিতজনের জন্য
  • tick markআপনার সকল তথ্য দিন
  • tick markসবগুলো ঘর ভালোভাবে পূরণ করুন
  • tick markকার্ড বা বিকাশে পে করুন
  • tick markপাত্র/পাত্রী খুঁজুন
  • tick markসম্পূর্ণ বায়োডাটা দেখার অনুরোধ করুন
  • tick markযোগাযোগের অনুরোধ করুন
  • tick markমেসেজ পাঠান
  • tick markদেখা করুন এবং বিয়ের সিদ্ধান্ত নিন

আমাদের সেবাসমূহ

Our-Services-icon-1-logo

সপ্তাহে ৭ দিন গ্রাহক সেবা

আমরা সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৬ টা পর্যন্ত গ্রাহক সেবা দিয়ে থাকি। আমাদের সাথে আপনারা ইমেইল, ফোন অথবা ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা চেষ্টা করি সকল সমস্যার সহজ এবং দ্রুত সমাধান করতে।

Our-Services-icon-2-logo

বিশেষ পরামর্শ

আমরা গ্রাহকদের আরও সুন্দরভাবে কিভাবে প্রোফাইলটি উপস্থাপন করতে পারে সে ব্যাপারে পরামর্শ দিয়ে থাকি। প্রিমিয়াম গ্রাহকদের চাহিদা সাপেক্ষে তাদের পছন্দের পাত্র বা পাত্রী খুঁজতে সাহায্য করে থাকি।

Our-Services-icon-3-logo

ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে সহযোগীতা

আমাদের ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে গ্রাহক আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন। যেকোনো ধরণের সমস্যা অথবা যেকোনো ধরনের প্রশ্নের উত্তর আমরা দিয়ে থাকি। এছাড়াও আমরা ফেসবুক পেইজে কিছু পাত্র বা পাত্রীর নিজের সম্পর্কে কিছু কথা পোস্ট করে থাকি।

Our-Services-icon-4-logo

গোপনীয়তা ও বিশ্বস্ততার নিশ্চয়তা

আপনার অনুমতি ছাড়া ছবি, আসল নাম ও পূর্ণ প্রোফাইল কেউ দেখতে পারবে না। দুই ধাপে অনুমতি দেয়ার পরে গ্রাহক আপনার যোগাযোগের তথ্য পাবে। আমরা প্রত্যেকের মোবাইল নম্বর ভেরিফাই করি। আপনার অভিযোগ বা সন্দেহজনক তথ্য পেলে নিয়ম অনুযায়ী পদক্ষেপ নেই।

আপনার প্ল্যান নির্বাচন করুন

সুবিধাসমূহ

মেয়াদ
প্রযোজ্য নয়
শর্ট প্রোফাইল দেখুন
Tick icon
বায়োডাটার অনুরোধ গ্রহণ
Tick icon
যোগাযোগের অনুরোধ গ্রহণ
Tick icon
যোগাযোগের অনুরোধ প্রেরণ
Cross icon
বায়োডাটার অনুরোধ প্রেরণ
Cross icon
বায়োডাটা ডাউনলোড
Cross icon
সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপন
Cross icon
বিশেষজ্ঞ সেবা (চাহিদা সাপেক্ষে)
Cross icon
সুপারিশ (চাহিদা সাপেক্ষে)
Tick icon

সুবিধাসমূহ

মেয়াদ
২ মাস
শর্ট প্রোফাইল দেখুন
Tick icon
বায়োডাটার অনুরোধ গ্রহণ
Tick icon
যোগাযোগের অনুরোধ গ্রহণ
Tick icon
যোগাযোগের অনুরোধ প্রেরণ
২৫
বায়োডাটার অনুরোধ প্রেরণ
ইচ্ছেমতো
বায়োডাটা ডাউনলোড
Tick icon
সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপন
Tick icon
বিশেষজ্ঞ সেবা (চাহিদা সাপেক্ষে)
Tick icon
সুপারিশ (চাহিদা সাপেক্ষে)
Tick icon

সুবিধাসমূহ

মেয়াদ
৬ মাস
শর্ট প্রোফাইল দেখুন
Tick icon
বায়োডাটার অনুরোধ গ্রহণ
Tick icon
যোগাযোগের অনুরোধ গ্রহণ
Tick icon
যোগাযোগের অনুরোধ প্রেরণ
৬০
বায়োডাটার অনুরোধ প্রেরণ
ইচ্ছেমতো
বায়োডাটা ডাউনলোড
Tick icon
সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপন
Tick icon
বিশেষজ্ঞ সেবা (চাহিদা সাপেক্ষে)
Tick icon
সুপারিশ (চাহিদা সাপেক্ষে)
Tick icon

সুবিধাসমূহ

মেয়াদ
৯ মাস
শর্ট প্রোফাইল দেখুন
Tick icon
বায়োডাটার অনুরোধ গ্রহণ
Tick icon
যোগাযোগের অনুরোধ গ্রহণ
Tick icon
যোগাযোগের অনুরোধ প্রেরণ
১০০
বায়োডাটার অনুরোধ প্রেরণ
ইচ্ছেমতো
বায়োডাটা ডাউনলোড
Tick icon
সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপন
Tick icon
বিশেষজ্ঞ সেবা (চাহিদা সাপেক্ষে)
Tick icon
সুপারিশ (চাহিদা সাপেক্ষে)
Tick icon

ব্লগ

বিয়ে আপনার, দায়িত্ব আমাদের

blog-image-1
বিয়েটা ডট কমে বর্তমানে (১৫-০৫-২০২৩) পর্যন্ত মোট ইউজার ১ লাখ ১ হাজার ৪৬৩ জন। পাত্র ৬৯,০৩৩ জন এবং পাত্রী ২৮,১৫৬ জন। এর মধ্যে মুসলিম পাত্রী ৭৮৭৪ জন, মুসলিম পাত্র ২৬,৪৩৯ জন। হিন্দু পাত্র ২,৬০৭ জন, হিন্দু পাত্রী ৭৩৫ জন, এছাড়া অন্যান্য ধর্মের পাত্র/পাত্রী রয়েছে। এর মধ্যে অনেকের বিয়ে গেছে, অনেকেই আগ্রহী নয় তাদের প্রোফাইল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর প্রায় ৬৬ টি দেশ থেকে আমাদের ওয়েবসাইটে বিয়ের জন্য রেজিস্ট্রেশন করেছেন। তাই দেশে এবং বিদেশে সব জায়গাতেই বিয়ের করার সহজ সুযোগ রয়েছে এই বিয়েটা ডট কম থেকে।   বিয়ের জন্য রেজিস্ট্রেশন এর সময় নিজের পছন্দ এবং বায়োডাটা উল্লেখ করতে হয়। পছন্দ অনুযায়ী পাত্র-পাত্রীর প্রোফাইল দেখতে পাওয়া যায় ফ্রি ইউজার হিসাবে। ফ্রি ইউজার হিসাবে কেউ অনুরোধ পাঠালে অনুরোধ গ্রহণ বা রিজেক্ট করা যায়।    কাউকে পছন্দ হলে পেইড ইউজার অর্থাৎ যেকোন প্ল্যান কিনে অনুরোধ পাঠাতে হয়। অনুরোধ  পাঠানোর পরে যদি অনুরোধ গৃহীত হয় তাহলে ফোন নাম্বার, ঠিকানা পাওয়া যায়। পরস্পরে কথা বলে, দেখা সাক্ষাৎ করে পারিবারিকভাবে বিয়ে করবেন।  আপনার এই প্রসেসের মধ্যে সাহায্য লাগলে প্রস্তুত রয়েছে বিয়েটা টিম।  যেকোন একটি প্ল্যান আপগ্রেড করার পরে ইচ্ছামত বায়োডাটা দেখার  অনুরোধ পাঠাতে হবে। কারণ বায়োডাটা দেখার অনুরোধ ইচ্ছেমত পাঠানো যায়। এরপরে অপেক্ষা করতে হবে। যারা অনুরোধ গ্রহণ করবে তাদের মধ্যে যাদেরকে বেশি পছন্দ তাদেরকে যোগাযোগের অনুরোধ পাঠাবেন। সাত দিনের মধ্যে যোগাযোগের অনুরোধ গৃহীত হলে মোবাইল নাম্বার, পরিপূর্ণ ঠিকানা ও মেসেজ করার অপশন পাবেন। আর অনুরোধ সাত দিনের মধ্যে গ্রহণ না করলে অনুরোধটি ফেরত আসবে যা দিয়ে অন্য একজনকে অনুরোধ পাঠাবেন।   মোবাইল নাম্বার ও পরিপূর্ণ ঠিকানা পাওয়ার পরে কথা বলবেন এবং ঠিকানায় খোঁজ খবর নিবেন। যদি কোন সন্দেহ হয় আমাদেরকে জানাবেন। আর কথা বলে ঠিকানাতে খোঁজ খবর নিয়ে উভয়ের  পছন্দ হলে পারিবারিকভাবে বিয়ে করবেন। আল-হামদুলিল্লাহ এভাবে অনেক বিয়েই সম্পাদিত হয়েছে।   বিয়েটা ডট কমের কাজ কি? বিয়েটা ডট কম থেকে আপনি বিয়ের ব্যাপারে পরিপূর্ণ সহযোগিতা পাবেন। যেমন, কারো সাথে কথাবার্তা চলাকালীন যদি প্রয়োজন মনে করেন আমরা আপনার পক্ষ হয়ে কথা বলবো। কাউকে অনুরোধ পাঠিয়েছেন অথচ উনি অনুরোধ গ্রহণ করছেন না— আমাদেরকে জানালে আমরা তাকে কল দিয়ে অনুরোধ গ্রহণ করতে বলবো। আপনার পছন্দমত পাত্রীর বায়োডাটার লিংক আপনাকে দিব এবং কথা বলে দ্রুত বিয়ের জন্য চেস্টা করবো।   সবশেষ আমরা আমাদের ইউজারদেরকে যা বলি, আপনার চেষ্টার মুল্যায়ন হবেই। বিয়েটার মাধ্যমেই হোক বা অন্য কোনভাবেই হোক। আপনি যেমন বিয়ের জন্য চেস্টা করবেন তেমন পাবেন। বিয়ে আপনার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ  বিষয়। অবহেলা করবেননা, বিনা শ্রমে ভাল কিছু সাধারণত পাওয়া যায়না। বিয়ের জন্য জীবনসঙ্গী খোঁজা কোন খরচ নয় বরং বিনিয়োগ। বিয়ের পুর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত আমরা বিয়েটার হেল্পলাইন আপনার সাথে আছি। নিঃসংকচে আমাদেরকে কল করুন, মেসেজ দিন ও সমস্যা  জানান। আমরা আপনাকে বিয়ের ব্যাপারে সাহায্য করবো ইনশাআল্লাহ।

বিয়ের বয়স কত হওয়া উচিৎ?

blog-image-2
বিয়ের বয়স কত হওয়া উচিৎ? বিয়ের কি আসলে কোন নির্দিষ্ট বয়স আছে? কত বছর বয়স হলে একজন ছেলে বা মেয়ে বিয়ের উপযুক্ত হয়? আমাদের বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ছেলেরা ২১ এর আগে এবং মেয়েরা ১৮ এর আগে বিয়ে করতে পারবে না। অর্থাৎ সরকারি নিয়ম অনুযায়ী বিয়ের ছেলেদের নুন্যতম বয়স ২১ এবং মেয়েদের ১৮ বছর।  আসলেই কি এই বয়সটা আমাদের জন্য সঠিক নাকি এতে কোন সমস্যাও আছে? আমাদের প্রথমেই ভাবতে হবে বিয়ে আমরা কেন করি। আমরা বিয়ে করি প্রথমত এটা একটা স্বাভাবিক আমাদের শারীরিক ও মানসিক চাহিদা ও দুইটা বিপরীতধর্মী ব্যক্তির প্রতি আকর্ষণ। অর্থাৎ একজন পুরুষ একজন স্ত্রীর সাথে স্বাভাবিকভাবেই মিলিত হতে পছন্দ করে, একে অপরের প্রতি প্রবল আকর্ষণ অনুভব করে। এই আকর্ষণ থেকেই একে অপরের কাছে আসতে চায়, মিলিত হতে চায়, মানসিক ও জৈবিক চাহিদা পুরণ করতে চায়। এসব চিন্তা ভাবনাকে আইনগত, সামাজিক সুন্দর বন্ধনের বৈধ  ব্যবস্থাই হচ্ছে বিয়ে। আর বিয়ের মাধ্যেম আইনগত, সামাজিক এবং  ধর্মীয় দিক থেকে ছেলে মেয়ের মধ্যে যত চাহিদা আছে অর্থাৎ মানসিক বা শারীরিক সব চাহিদা পুরণ এর বৈধতা পায়।  এছাড়া বিয়ের মাধ্যমে একে-অপরের সাথে পরামর্শ করে তাদের আর্থিক, পারিবারিক ও সামাজিক উন্নতি সাধিত হয়। যেমন, তাদের থেকে নতুন প্রজম্ম আসে অর্থাৎ সন্তানাদি আসে এবং সন্তানদেরকে সুন্দরভাবে লালন-পালনের ব্যবস্থা এই স্বামী-স্ত্রীর মাধ্যমে হয়- এতে পৃথিবীতে সুস্থ আগামী প্রজম্ম আসার সুযোগ হয় যা বিয়ে বহির্ভুত সন্তানের ক্ষেত্রে হয় না। তাহলে এই আলোচনা থেকে ৩ টি বিষয় বিয়ের ব্যাপারে পাওয়া গেল- ১। ছেলে-মেয়েদের বিয়ের মাধ্যেম মানসিক ও শারীরিক চাহিদা পুরনের বৈধ ব্যবস্থা।  ২। আর্থিক, সামাজিক, পারিবারিক ব্যবস্থায় বিশেষ অবদান রাখা।  ৩। নতুন প্রজন্মের জন্য সুন্দরভাবে বেড়ে উঠার বিশ্বস্ত ব্যবস্থা হওয়া।  এই পয়েন্ট যদি সামনে থাকে তাহলে বিয়ের জন্য সঠিক বয়সটা কখন হওয়া উচিৎ?  প্রথমত, একজন মেয়ে বা ছেলে কত বছর বয়সে একজন ছেলের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করে বা প্রয়োজন মনে করে এটা চিন্তা করতে হবে। মেয়েরা আমাদের দেশে ১২/১৩ বছরেই মাসিক ঋতুস্রাব প্রাপ্ত হয় বা সন্তান হওয়ার উপযুক্ত হয় এবং ছেলেরা ১৫/১৬ বছর থেকেই মেয়েদের প্রতি তীব্র আকর্সন অনুভব করে। মেয়েদের আসলে ঋতুস্রাব আসা মানেই সে সন্তান জম্মদানের উপযুক্ত হয়ে যায়। আবার ছেলেদের শরীরে যৌন হরমোনের চাপ আসলেই সেও সন্তান জম্মদানের উপযুক্ত হয়ে যায়। তাহলে বিয়ে করবে কত বছর বয়সে? ছেলেদের বিয়ের ক্ষেত্রে একটি দায়িত্ব  বেশি অর্থাৎ তাকে স্ত্রীর ভরণপোষনের দায়িত্ব নিতে হবে। অর্থাৎ ছেলেদেরকে শারীরিকভাবে উপযুক্ত হওয়ার পাশাপাশি আর্থিকভাবেও উপযুক্ত হতে হবে। এছাড়া ছেলে যেহেতু পরিবারের নেতৃত্ব নেবে, তাই তাকেও কিছুটা আবেগ কমিয়ে বাস্তববাদী হতে হবে। এইজন্য ছেলের জন্য আর্থিক যোগ্যতার পাশাপাশি জ্ঞানীও হওয়া দরকার। এভাবে একজন ছেলের জন্য আরো ৫/৬ বছর লাগতে পারে। অর্থাৎ ছেলের জন্য ২২-২৫ মধ্যে চাইলে সে বিয়ে করতে পারে।  আবার মেয়েদের জন্যও শারীরিক চাহিদার পাশাপাশি বিয়ের পরে যেহেতু নতুন মানুষদেরকে ম্যানেজ করে চলতে হবে তাই তাকেও আরো কিছুটা সবর এর অভ্যাস হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। এক্ষেত্রে মেয়েদের বয়স ১৫/১৬ হলেই আসলে বিয়ের উপযুক্ত হয়ে যায়। তবে, ব্যক্তি বিশেষ একেকরকম হতেই পারে। মেয়েদের বিয়ের পরে যেহেতু পুরুষদের তুলনায় দায়িত্ব কম তাই মেয়েরা ১৫/১৬ তেই আসলে বিয়ের উপযুক্ত হয়ে যায় বলে আমরা মনে করি।  এই বয়সের মধ্যে ছেলে-মেয়েদের পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ অনেক বেশি থাকে এবং সন্তান জন্মদান যেহেতু বিয়ের একটি গুরত্বপুর্ন বিষয়, তাই এই সময়ে দ্রুত সন্তান জম্ম হতে পারে। ছেলেরাও কাজে কর্মে পূর্ণ মনোযোগ দিতে পারবে। এতে আর্থিক উন্নতিও দ্রুত সম্ভব।  তাহলে দেখা যাচ্ছে এই আলোচনা থেকে মেয়েদের বিয়ে যদি ১৫/১৬ বছর বয়সে এবং ছেলেরা যদি ২২-২৫ বছর বয়সে বিয়ে করে তাহলে মানব জীবনের বিয়ের জন্য ৩ টি গুরুত্বপুর্ন উদ্দেশ্যও সুন্দরভাবে বাস্তবায়ন হবে বলে আমরা মনে করি।   আমাদের নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা আমরা আপনাদেরকে শেয়ার করলাম বিয়ের বয়স কত হওয়া উচিৎ? আশা করি আমরা এই আলোচনা থেকে আমরা সবাই উপকৃত হব। আপনাদের মতামত জানাবেন প্লিজ।