আপনার জীবন সঙ্গী এখানে
বিয়ের বয়স হলেই বাবা-মা তাঁর সন্তানকে বিয়ে দেওয়ার জন্য উপযুক্ত পাত্র/পাত্রী খুঁজতে থাকে। প্রথমত সবাই নিজের আত্বীয় স্বজনকে জানায়, এরপরে আশে পাশের মানুষদের মাঝে খুঁজতে থাকে। তারপরে না পেলে সাধারণত ঘটক বা মিডিয়ার কাছে আসে। দিন যতই যাচ্ছে নিজস্ব আত্বীয় স্বজনের দ্বারা খোঁজ করা কমে যাচ্ছে। পারিবারিকভাবে এই কাজ কিছুটা ঝুঁকি আবার পছন্দমত পাওয়া যায়না।Read more about সরাসরি বিয়ের জন্য পাত্র পাত্রীর সন্ধান[…]
বিয়েটা ডট কমের অনেক ইউজার আছেন যারা রেজিস্ট্রেশন এর সময় ছবি দেন না, আমরা ভেরিফাই এর সময় ছবি চাইলে -বেশির ভাগ মেয়েরা এই কথা বলেন, “আমি ছবি দিব না, পছন্দ হলে তারপরে ছবি দিব।” পছন্দ হলে ছবি দিব- এখন আমরা জানতে চাই কার পছন্দ হলে ছবি দিবেন? আপনার পছন্দ হলে ছবি দিবেন, কিন্তু অন্যজন কি আপনাকেRead more about আমি এখন ছবি দিব না, পরে পছন্দ হলে ছবি দিব[…]
প্ল্যান অথবা প্যাকেজ কি? বিয়েটা ডট কমের অনেক ইউজার জানতে চান আমাদের কাছে প্ল্যান কী? প্ল্যান নিয়ে আজকের আলোচনা। বিয়েটা ডট কমের মাধ্যমে পাত্রী বা পাত্রী খুঁজে পেতে হলে যে পরিকল্পনা অনুযায়ী পেমেন্ট করে নিজের পছন্দের মানুষকে খুঁজে নিতে হয় তাকেই প্ল্যান বলে। অর্থাৎ যে পরিকল্পনা অনুযায়ী আপনি পেমেন্ট করে নিজের পছন্দের মানুষকে খুঁজে পাবেনRead more about প্ল্যান অথবা প্যাকেজ কি?[…]
আমাদের ওয়েবসাইটে পাত্র-পাত্রীর কাছে প্রথমে বায়োডাটা দেখার জন্য একটি অনুরোধ পাঠাতে হয়। মনে করুন আপনি পাত্র। কোন পাত্রীর সংক্ষিপ্ত প্রোফাইল আপনার পছন্দ হল। আপনি প্ল্যান আপগ্রেড করে ঐ পাত্রীর সম্পূর্ণ প্রোফাইল দেখার জন্য অনুরোধ পাঠালেন। এরপরে পাত্রী পক্ষ আপনার প্রোফাইল দেখে পছন্দ হলে অনুরোধ গ্রহণ করবেন এবং আপনাকে সম্পূর্ণ বায়ো-ডাটা দেখার অনুমতি দিবেন। তখন আপনি তাঁর বিস্তারিত দেখতে পারবেন এবং যোগাযোগের জন্য অনুরোধ পাঠাতে পারবেন। এই অনুরোধ পাঠানোর পরে ৭ দিনের মধ্যে পাত্রী পক্ষ যোগাযোগের অনুরোধ গ্রহণ করলে আপনি তাদের ফোন নাম্বার, ঠিকানা, মেইল করার সুযোগ ইত্যাদি পাবেন।
বিয়েটা ডট কমে রেজিস্ট্রেশন এর পরে যদি কেউ আপনাকে অনুরোধ পাঠায় আর আপনার সাথে তার সব পছন্দ-অপছন্দ মিলে যায় তাহলে ফ্রিতেই হতে পারে বিয়ে।
বিয়েটা ডট কমে রেজিস্ট্রেশন করতে কোন ফি দিতে হয় না। রেজিস্ট্রেশন করতে শুধু একটি ভ্যালিড ই-মেইল আইডি লাগে। আর রেজিস্ট্রেশেন এর সময় আপনার মোবাইল নাম্বারে যাবে একটি ভেরিফিকেশন কোড, ভেরিফিকেশন কোড বসিয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে প্রোফাইল কমপ্লিট করলেই হতে পারে বিয়ে একদম ফ্রিতেই হতে পারে বিয়ে।
বিয়েটা ডট কমে রেজিস্ট্রেশন এর পরে সাধারণত নিজেই নিজের পছন্দের মানুষকে প্ল্যান আপগ্রেড করে অনুরোধ পাঠাতে হয়। আর অপর পক্ষ যখন নিজেই সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রোফাইল দেখে প্রথম অনুরোধটি অর্থাৎ বায়ো-ডাটা দেখার অনুরোধ গ্রহণ করে তখন যোগাযোগের অনুরোধ পাঠাতে হয়। আর যোগাযোগের অনুরোধ পাঠানোর পরে ৭ দিনের মধ্যে অপর পক্ষ যদি অনুরোধটি গ্রহণ করে তাহলে ফোন নাম্বার, ঠিকানা এবং মেসেজ পাঠানোর অনুমোদন পাওয়া যায়।
বিয়ের জন্য বিনিয়োগ বা পেমেন্ট এর গুরুত্ব। আমরা অনেকেই পেমেন্ট করাকে গুরুত্ব দিতে চাই না, কারণ আমরা মনে করি আমি কেন আরেকজনকে পেমেন্ট করে অনুরোধ পাঠাবো। বরং আমাকে অনুরোধ পাঠাবে। এই আশা নিয়ে বসে থাকি। ফলে কিছু অনুরোধ আসে কিন্তু কখন, কার কাছে থেকে আসবে তার কোন ঠিক থাকে না। তাই বিয়ের জন্য বিনিয়োগ বা পেমেন্ট এর গুরুত্বপূর্ণ।
